খইসিলাম সরকারের মুকে আমি মুতি। এরফরে অনেকেই খাঁড়ায় মুতার জন্য পরামর্শ দিয়েছেন। এমনকি বিভিন্ন মেশিন দিয়ে বুঝিয়ে দিয়েছেন খাড়ায়া কেমনে মুতা যায়। এরা ধরেই নিয়েছে মুতা মানেই খাড়ায়া মুতা, এবং এইটা যথেষ্ট গর্বের বিষয়। আমি সরকাররে শুয়াইয়া হেরফরে মুখের উপ্রে খাড়ায়া দুই পা দুই দিখে দিয়া বা বইসা যেমনে ইচ্ছা তেমনে মুতুম, এতে তোদের এত্তো সমস্যা কুতায় বুঝলাম না। মাইয়ারা খাড়ায়া মুততে ফারে না কইলো কিডাই? হেরা খাড়ায়া শুইয়া বইসা যেমনে ইসসা তেমনে মুঠবো, টেনশনটা যেন ফুরষদের হেইসব মুত ফরিশকার করতে হইবো! আগেও দেখেছি পোলাগোর রাস্তাঘাটে যেখানে সেখানে খাড়ায়া মুতা নিয়ে খুব শেয়ানা ফিল করে। আইচ্ছা খাড়ায়া মুতা কি গর্বের বিষয়? যদি হয় তাইলে কুত্তাও খাড়ায়া মুততে ফারে। কুত্তারেও আন্তর্জাতিক ভাবে একঠ্যাংগে খাড়ায়া মুতার জন্য এওয়ার্ড দেওয়া দরকার। ভাই সাপেরা আফনারা এক ঠ্যাংগে না, কুত্তার সাথে জিততে হলে দুই ঠ্যাংগ উঠায়া মুইত্তা দেখান। তাইলেই বুঝবাম আফনেরা জিইতা গেছেন।
ভিন্ন প্রসঙ্গঃ খাড়ায়া মুতা গর্বের বিষয় হইলে, তোদের গালের জংলী বাল ফাল মাইয়াগোর মত ক্লিন সেইভ হইতে যাওয়া অত্যন্ত লইজ্জ্যার বিষয়। আরো লইজ্জ্যার বিষয় হইলো নিজেগোড় বুখের মইধ্যে মাইয়াগোড় মত ইস্তন বাইনাইতে পারলি আজ পর্যন্ত। কুনু একটা বাইচ্চা জন্ম দিতে ফারলি না একজনও, তোরা একটা খাড়ানোড় বাচ্চাও কুনু মানুষরে দুধ খাওয়াইয়া আইজ ফর্যন্ত বাছায়া রাখতে ফারলি না । আরো আরো আরো লইজ্জার বিষয় হইলো নিজেগোর ইমানদন্ড টা আরো কয়েক ইঞ্চি বাড়াইয়া নিজের পিছন দিকে ঢুকাইয়া স্বাবলম্বী হইতে পারলি না। এর জন্য রাস্তা ঘাটে নারী, শিশু, বাচ্চা, মুরগী গরু যেইখানেই যার ফোঁটা পাস সেইখানেই বিসমিল্লা বইলা আল্লার নামে ঢুকায়া দেস, ছি কি লইজ্জা। কি লইজ্জা!
No comments:
Post a Comment